1. জাতীয়
  2. রাজনীতি
  3. আন্তর্জাতিক
  4. খেলাধুলা
  5. বিনোদন
  6. তথ্যপ্রযুক্তি
  7. সারাদেশ
  8. ক্যাম্পাস
  9. গণমাধ্যম
  10. ভিডিও গ্যালারী
  11. ফটোগ্যালারী
  12. আমাদের পরিবার
ঢাকা , সোমবার, ২০ মে ২০২৪ , ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বসে খাবার খেতে পেরে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন সাধারণ মানুষ

কোটালীপাড়ায় সাধারণ মানুষের সঙ্গে বসে দুপুরের খাবার খেলেন প্রধানমন্ত্রী

আপলোড সময় : ০২-০৭-২০২৩ ০১:৩৫:১৫ পূর্বাহ্ন
আপডেট সময় : ০২-০৭-২০২৩ ০১:৩৮:০০ পূর্বাহ্ন
কোটালীপাড়ায় সাধারণ  মানুষের সঙ্গে বসে দুপুরের খাবার খেলেন প্রধানমন্ত্রী সংগৃহীত ছবি

নিউজ ডেস্ক :  সা ধারণ মানুষের সঙ্গে বসে দুপুরের খাবার খেলেন প্রধানমন্ত্রী নিজ নির্বাচনী এলাকা গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া উপজেলায় কয়েক হাজার মানুষের সঙ্গে বসে দুপুরের খাবার খেলেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

নিবার (১ জুলাই) দুপুরে কোটালীপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় শেষে কার্যালয়ের সামনে মধ্যাহ্নভোজে অংশ নেন প্রধানমন্ত্রী। কোটালীপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত মধ্যাহ্নভোজে স্থানীয় নেতাকর্মীদের পাশাপাশি দুপুরের খাবার খান কয়েক হাজার সাধারণ মানুষ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বসে খাবার খেতে পেরে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন সাধারণ মানুষ। উপজেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়ের আনুষ্ঠানিকতায় যোগ দিয়ে উষ্ণ অভ্যর্থনায় সিক্ত বঙ্গবন্ধুকন্যা মন দিয়ে শোনেন তৃণমূল কর্মীদের বক্তব্য।

গানের সুরেও মেলান কণ্ঠ। সাংস্কৃতিক সম্পাদক বলেন, ‘আপা, আমি আপনার জন্য দোয়া করি যেন আগামীবার আবারও প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন। আপনাকে আজীবন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চাই।’ এ সময় শেখ হাসিনা বলেন, খালি প্রধানমন্ত্রী প্রধানমন্ত্রী না, আমি যেন মানুষের সেবা করতে পারি, সেটাও বলতে হবে। বঙ্গবন্ধকন্যা আরও বলেন, সাংস্কৃতিক সম্পাদক গান শুনাবে না? তখন ওই নেতা গান ধরেন, ‘মুজিব বাইয়া যাও রে...নির্যাতিত দেশের মাঝে তুমি জনগণের নাও রে মুজিব...বাইয়া যাও রে...।’ আর এ গানের সঙ্গে সুর মেলান শেখ হাসিনাও।

নুষ্ঠানে সরকারপ্রধান জানান, জনগণের সমর্থনই তার শক্তি। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের উন্নত দেশ গড়াই তার লক্ষ্য। বক্তব্যে শেখ হাসিনা তুলে ধরেন, নির্বাচনী এলাকার মানুষের প্রতি নিজের আবেগমাখা অনুভূতি। জানান, বৃষ্টিস্নাত ঈদের সময়ে কোটালীপাড়ায় আসার অভিজ্ঞতাও। প্রধানমন্ত্রী বলেন, কোটালীপাড়া ও টুঙ্গিপাড়ার মানুষই তো আমার সবচেয়ে বড় শক্তি। গত দুইদিন আমি কারও সঙ্গেই দেখা করিনি। এমনকি স্বজনদের সঙ্গেও দেখা করিনি। আমি বলেছি যে কারও সঙ্গে দেখা করবো না। সবার আগে আমি কোটালীপাড়া যাব। আল্লার রহমতে আসতে পেরেছি। মুষলধারে বৃষ্টি হচ্ছিল। তাই চিন্তা হচ্ছিল যে বৃষ্টিতে কী করে সবাই আসবে! কিন্তু আল্লাহর কি কুদরত দেখেন, আল্লাহ আমাদের এত সহায় যে বৃষ্টিতে কোনো সমস্যা হয়নি।

মালোচনাকারীদের চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিয়ে প্রধানমন্ত্রী জানান, যত বাধাই আসুক, যে কোনো মূল্যে দেশের জনগণের উন্নয়নে কাজ করে যাবেন। সুষ্ঠু পরিকল্পনার বদৌলতে উন্নয়নের ছোঁয়ায় বদলে যাচ্ছ পুরো বাংলাদেশ। নানা চ্যালেঞ্জ উতরিয়ে পদ্মা সেতু নির্মাণের উদাহরণ টেনে শেখ হাসিনা জানান, প্রতিকূলতায় জনগণের অগাধ সমর্থন তার শক্তি। সমালোচকদের এক হাত নিয়ে শেখ হাসিনা জানান, উন্নত দেশ গড়ার লক্ষ্য পূরণই বিরোধীদের প্রতি তার চ্যালেঞ্জ। প্রধানমন্ত্রী বলেন, যারা বাংলাদেশের কোনো ভালোই চোখে দেখে না; যারা চোখ থাকতে অন্ধ; তাদের বিরুদ্ধে কিছু বলার নেই। তারা দেখে না কিন্তু ভোগ করে। সারা দিন কথা বলে তারপরও যদি বলে যে কিছুই বলতে পারি না; কথা বলার অধিকার নেই। সব বলেও বলে যে কথা বলার কোনো অধিকার নেই।

তো তাদের ব্যাপারে করুণা করা ছাড়া কিছুই নেই। এর আগে তিনটি গাছের চারা রোপণ করেন প্রধানমন্ত্রী। উদ্বোধন করে কোটালীপাড়া আওয়ামী লীগ কার্যালয়।               সূত্র সময় নিউজ

নিউজটি আপডেট করেছেন : Daily Sonali Rajshahi

কমেন্ট বক্স

প্রতিবেদকের তথ্য

এ জাতীয় আরো খবর

সর্বশেষ সংবাদ